বিপ্লব তালুকদার, খাগড়াছড়ি::খাগড়াছড়ি জলো শহরে চলছে নদী, খাল ও ছড়া দখলরে মহোৎসব। কছিু চহিৃিত প্রভাবশালী মানুষরে দখলবাজতিে শহরে প্রতি র্বষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা ছাড়াও বপিুল সংখ্যক মানুষরে ঘরবাড়ি ভাঙ্গণরে ঝুঁকতিে পড়ছে।ে দখল ঠকোতে প্রশাসনরে র্কাযকর ও দৃশ্যমান কোন পদক্ষপে না থাকায় বপিন্ন হচ্ছে র্পযটন শহর খাগড়াছড়রি প্রাকৃতকি ভারসাম্য এবং সৌর্ন্দয্য।
এদকিে খাগড়াছড়ি শহরে ১২ ব্যক্তি ও প্রতষ্ঠিানরে বদ্ধিে নদী, খাল ও ছড়া দখলরে অভযিোগ এনছেে পানি উন্নয়ন র্বোড। ইতোমধ্যে অবধৈ স্থাপনা অপসারণে জলো প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নতিে অনুরোধ জানয়িছেে প্রতষ্ঠিানট।ি এর প্রক্ষেতিে জলো প্রশাসন অবধৈ দখলদারদরে স্থাপনা অপসারনরে নর্দিশে দলিওে দখলদাররা নজিদেরে বধৈ বলে দাবি করে জলো প্রশাসনকে চঠিি দয়িছে।ে ফলে বষিয়টি নয়িে বৃহস্পতবিার ঘটনাস্থলে তদন্তে আসার কথা ছলিো অতরিক্তি জলো প্রশাসক (রাজস্ব)
।
অভযিোগ রয়ছে,ে প্রশাসনরে নাকরে ডগায় র্দীঘদনি খাগড়াছড়ি শহররে নদী, খাল ও ছড়া দখলরে মহোৎসব চলে আসছলি। একটি প্রভাবশালী মহল আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দখেয়িে নর্মিাণ করে চলছেে ভবন, ব্যবসা প্রতষ্ঠিান ও বসতবাড়।ি ফলে নদী,খাল ও ছড়া নাব্যতা হারয়িে র্বষা মৌসুমে শহরে জলবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছ।ে সে সাথে তীরর্বতী নরিহি মানুষ ভাঙ্গণরে কবলে পড়ে ক্ষতগ্রিস্ত হচ্ছ।
সূত্র জানা যায়, পানি উন্নয়ন র্বোড গত ১১ জুলাই খাগড়াছড়ি শহররে নদী, খাল ও ছড়া দখলে ১২ টি প্রতষ্ঠিান ও ব্যক্তকিে চহিৃিত করে তাদরে অবধৈ স্থাপনা উচ্ছদেরে জন্য জলো প্রশাসনকে চঠিি দনে। এর প্রক্ষেতিে খাগড়াছড়ি জলো প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বশ্বিাস গত ১৯ অক্টোবর থকেে ২২ অক্টোবররে মধ্যে অবধৈ স্থাপনা ও ভবন অপসারণ করার জন্য ১২ ব্যক্তি ও প্রতষ্ঠিানকে নোটশি দনে। অপর দকিে নোটশিপ্রাপ্তরা তারা কোন নদী, খাল ও ছড়া দখল করনেি দাবি করে পাল্টা পত্র দনে।
পানি উন্নয়ন র্বোডরে তালকিা অনুযায়ী খাগড়াছড়ি শহরে অবধৈ দখলদাররা হলনে, চৌধুরী বোডংি-এর মালকি প্রয়াত বীর মুক্তযিোদ্ধ দোস্ত মোহাম্মদ চৌধুরী, নুরুল আলম, হোটলে নুররে ছালহে আহম্মদ, ডজিটিাল ডায়াগনস্টি সন্টোররে মালকি আবুল হাসমে, গ্রামীণফোন সন্টোররে মধুসুদন দ,ে সলেমি ট্রডে সন্টোররে মোহাম্মদ সলেমি, ওয়াল্টন শো রুমরে হারুন রশদি, গাজী হোটলেরে গাজী শহীদ, রাজমস্ত্রিী সমবায় সমতি,ি র্পাবত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন র্বোড, বাবুল নাগ ও মো: নছোর উদ্দনি।
খাগড়াছড়ি পরবিশে সুরক্ষা আন্দোলনরে সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলনে, এক সময় খাগড়াছড়ি শহররে আশপাশে বহু নদী, খাল ও ছড়া থাকলওে এখন প্রায় অস্থত্বি নইে। প্রশাসনরে র্কাযকর ও দৃশ্যমান কোন পদক্ষপে না থাকার কারণে দখলবাজ দখল করে নচ্ছিে নদী, খাল ও ছড়া। অনকে প্রভাবশালী ব্যক্তি নদীতে গাইড ওয়াল নর্মিাণ করে নদীর গতি পরর্বিতন করছ,বানাচ্ছে ভবন। এতে বপিন্ন হচ্ছে র্পযটন শহর খাগড়াছড়রি প্রাকৃতকি ভারসাম্য ও সৌর্ন্দস্য।
খাগড়াছড়ি জলো প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র সংিহ জানান, খাগড়াছড়ি শহরে অবধৈ নদী, খাল ও ছড়া দখলে ১২ ব্যক্তি ও প্রতষ্ঠিানকে নোটশি দওেয়া হলওে তারা তা অপসারণ করনেন।ি উল্টো তারা নজিদেরে বধৈ বলে দাবি করে জলো প্রশাসনকে চঠিি দয়িছে।ে তাদরে দাবি অনুযায়ী ৩১ অক্টোবর বষিয়টি সরজেমনিে তদন্তরে জন্য অতরিক্তি জলো প্রশাসক মোহাম্মদ সাঈদ মোমনে মজুমদার ঘটনাস্থলে যাবনে। এ সময় অভযিুক্তদরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ উপস্থতি থাকার জন্য বলা হয়ছে।
খাগড়াছড়ি শহরকে বাসযোগ্য করে রাখতে শীঘ্রই নদী, খাল ও ছড়া দখলমুক্ত অভযিান চালানো হোক এ দাবি খাগড়াছড়ি শহরবাসীর।
