টানা ৭ম বার সিআইপি হলেন এমএ রহিম

    বাংলাদেশ মেইল,  ডেস্ক :

    সাবেক ব্রিটিশ কাউন্সিলর শিল্পপতি এম এ রহিম ৭ম বারের মত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সিআইপি (এনআরবি)  নির্বাচিত হয়েছেন।

    যুক্তরাজ্য আআওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, আলহাজ্ব মখলিছুর রহমান ডিগ্রি কলেজ এবং মিসেস কর্পুলনেছা এতিম খানা ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা’র প্রতিষ্ঠাতা।

    তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এমআর গ্রুপ। সেই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে তিনি রয়েছেন।

    সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা দেশে প্রেরণ ক্যাটাগরিতে ছত্রিশ (৩৬) জন এবং বিদেশে বাংলাদেশী পণ্যের আমদানি-কারক ক্যাটাগরিতে ছয় (৬) জন সহ মোট বিয়াল্লিশ (৪২) জনকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) হিসেবে ঘোষণা করে নতুন গ্যাজেট প্রকাশ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। বিদেশে গিয়ে পরিশ্রম করে আয় করা অর্থ বৈধভাবে বাংলাদেশে পাঠিয়ে এ খেতাব পাচ্ছেন ৪২ জন প্রবাসী।

    প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, তালিকায় জায়গা পাওয়া প্রবাসীদের মধ্যে ইউরোপ-আমেরিকায় থাকাদের জায়গা খুবই কম। কারণ ওই সব দেশে যেসব বাংলাদেশি থাকেন তাঁরা নিজ দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর বদলে সেখানেই বাড়ি-গাড়ি কিনে বসবাস করার পরিকল্পনা করেন।

    কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যারা যান তাঁরাই মূলত পরিবারের জন্য বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠান। এবছর বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে সিআইপি হওয়া ৪২ জনের মধ্যে ২৮ জনই মধ্যপ্রাচ্যে থাকেন। বাকি ১৪ জন মালয়েশিয়া, রাশিয়া ও আমেরিকা সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের প্রবাসী। এর ভিতর প্রবাসী আমদানি-কারক হিসেবে যে ছয়জন সিআইপি হচ্ছেন তাঁদের মধ্যে দুইজন দুবাই একজন রাশিয়া, একজন লন্ডন একজন মালয়েশিয়া ও একজন কুয়েত থেকে ব্যবসা করছেন। গত ৩ নভেম্বর এ বিষয়ে গেজেট জারি করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

    খুব-শীঘ্রই রাষ্ট্রীয়ভাবে অনুষ্ঠান করে সিআইপি হওয়া ব্যক্তিদের সনদ, পরিচয়পত্র ও ক্রেস্ট প্রদান করা হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও তাঁরা দাওয়াত পাবেন।