বাংলাদেশ মেইলঃ
করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় গত বুধবার থেকে সরকার ঘোষিত সারাদেশে লকডাউন পালিত হচ্ছে। এতে ভোগান্তি বাড়ছে জনসাধারণের। বিভিন্ন শিল্প-কারখানা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো প্রায় খোলা রয়েছে। এতে অফিস করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। অনেকের চাকরী হারানোর আশঙ্কাও করছেন। বেকার বসে আছে অনেক দিনমজুর। শুধু তাই নয় ;লকডাউন আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কা রয়েছে সবার মনে।
লকডাউনের ৩য় দিন বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রামের বাসস্ট্যান্ডগুলোতে অফিসগামী মানুষদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রাইড শেয়ারিং মোটরসাইকেলে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন তারা। তবে ভাড়া গুনতে হচ্ছে অনেক বেশি।
নিষেধাজ্ঞার তৃতীয় দিন সিএনজির চাহিদা বেড়েছে প্রায় কয়েকগুণ। রাস্তায় চলাচল করছে এমন বেশির ভাগ সিএনজিতেই যাত্রী আছে। খালি সিনএনজি আসলেই তড়িঘড়ি করে অপেক্ষারত যাত্রীরা সেটা আগে ভাড়া করতে চাইছেন।