র্যাবের চট্টগ্রাম জোনের উপ-পরিচালক মেজর মেহেদী হাসান জানিয়েছেন, আটক ৩০ জনের মধ্যে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ না পাওয়ায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকি ২০ জনকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান বিন মাজেদ ও র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার দাশ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হয়। অভিযোগ স্বীকারের পর তাদের মোট দুই লাখ ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার দাশ বলেন, ‘বিআরটিএসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থায় যেসব দালাল সেবাপ্রার্থীদের হয়রানি করে, তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চলছে। এর আগেও আমরা অভিযান করেছি। আজ (রোববার) ২০ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। সেবা সংস্থাকে দালালমুক্ত করতে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
বিআরটিএ’র চট্টগ্রাম কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তৌহিদুল ইসলামের দাবি— দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে র্যাবকে অভিযান চালানোর জন্য বিআরটিএ’র পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছিল।এর আগে গত ১৩ জুন বিআরটিএ কার্যালয়ে র্যাবের অভিযান চালিয়ে ২১ ‘দালালকে’ গ্রেফতার করেছিল র্যাব। আগস্টে আরেক দফা অভিযানে আটক করা হয়েছিল ১৮ জনকে।
বিএম/র্যাবের অভিযান