সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের উজ্জ্বল নক্ষত্র : নিখিল

    সজীব ওয়াজেদ জয়

    বাংলাদেশ মেইল ::

    ‘এই দেশের কল্যাণের জন্য একটি পরিবার পৃথিবীতে এসেছে, যে পরিবারটি সারা জীবন শুধু মানুষের জন্য কাজ করে গেছে, সে পরিবারটি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার। জাতির পিতা সারাটি জীবন এদেশের মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন, এদেশের মানুষের জন্য পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ জীবন দিয়ে গেছেন।’

    আজ মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল এর নির্দেশনায় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    মিলাদ ও দোয়া শেষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চ প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল কথাগুলো বলেন।

    তিনি আরো বলেন, একটি কুচক্রীমহল জাতির পিতার পরিবারের সাথে অন্য একটি অশিক্ষিত, দুর্নীতিগ্রস্ত পরিবারের তুলনা করে যা মোটেও শোভনীয় নয়। খুনী জিয়াউর রহমানের পরিবার কোনো মাপকাঠিতেই বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সাথে তুলনীয় হতে পারে না। আপনারা জানেন সজীব ওয়াজেদ জয় পৃথিবীর বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন আর অস্ত্র চোরাকারবারি, নর্তকীর সরদার তারেক রহমান কোথায় লেখাপড়া করেছেন, আদৌ কি তার কোনো ডিগ্রি আছে? আপনারাই খুঁজে দেখুন। পক্ষান্তরে সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার। তার নেতৃত্বে এই করোনার মহাসংকটেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে সরকারি সকল সেবা পাচ্ছেন। অন্যদিকে তারেক রহমান হাওয়া ভবন সৃষ্টি করে এদেশের টাকা লুটে-পুটে খেয়েছে, দেশের অর্থ চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে।

    তাই বলতে চাই- জনকল্যাণমূলক কাজের মাধ্যমে, ত্যাগের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর পরিবার এদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা নিজের জীবন বাজি রেখে এই বাংলার মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তারই সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় করোনার এই মহামারিতে আমাদের বেঁচে থাকার পথ দেখাচ্ছেন। তাই সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। একটি ভালোবাসার নাম। আজকের এই দিনে আমি দেশবাসীর কাছে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, তার সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ও যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশের জন্য দোয়া চাই।

    এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. খালেদ শওকত আলী, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, মো. মশিউর রহমান চপল, অ্যাড. ড. মো. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. হারিস মিয়া শেখ সাগর, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ (আইটি) সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণা বৈদ্য, কার্যনির্বাহী সদস্য প্রফেসর ড. মো. আরশেদ আলী আশিক, আবুল কালাম আজাদ, অ্যাড. কাজী বসির আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, অ্যাড. মো. শওকত হায়াত, ইঞ্জিনিয়ার মো. আসাদুল্লাহ তুষার, মানিক লাল ঘোষ, মো. মোবাশ্বর হোসেন সরাজ, এবিএম আরিফ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দ।