অনুমোদনের তিন সপ্তাহ পর
আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির ‘প্রেস রিলিজ কমিটি’

নানা নাটকীয়তার পর আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে।

শনিবার (১৪মে) দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির ৬১ সদস্যের আহবায়ক কমিটি অনুমোদনের বিষয়টি জানানো হয়।

স্বাক্ষর করার তারিখ অনুযায়ী অনুযায়ী গত ২০ এপ্রিল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান ও সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান এ কমিটির অনুমোদন দেন। কমিটিতে আহ্বায়ক পদে মাে: মােশারফ হােসেন ও সদস্য সচিব করা হয়েছে লায়ন হেলাল উদ্দিনকে।

এছাড়াও যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে মঞ্জুর উদ্দিন চৌধুরী, আলহাজ্ব মােস্তাফিজুর রহমান, আবু মােহাম্মদ নিপার, এডভােকেট ফৌজুল আমিন, মােজাম্মেল হক ভিপি, মেজবাহ উদ্দীন চৌধুরী জাহেদ, মাে: হুমায়ুন করিব চৌধুরী আনছার, আবুল কালাম আবু, মোঃ হাসান চৌধুরী, সরওয়ার হােসেন মাসুদ, মােঃ ইলিয়াছ কাঞ্চন চেয়ারম্যান, মােঃ জাকের সওদাগরকে।

সদস্যরা হলেন মােঃ সেলিম উল্লাহ খান, মাস্টার মােহাম্মদ রফিক, মােঃ রফিক ডিলার, মােঃ সাইফুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন মুন্সি, এসএম, মােজাম্মেল হক, জামাল উদ্দিন আনসারী, ডাঃ আবুল কাশেম, শরীফ মােঃ কামাল, মােঃ জসিম উদ্দিন, মােস্তাক আহম্মদ, মােঃ আবু বক্কর, এডভােকেট মােঃ আলমগীর, আহমদ নূর, আবদুল হক মেম্বার, মােঃ ইউসুফ মাস্টার, আবদুল মইয়ুন চৌধুরী ছােটন, নুরুল হুদা, বদরুল হক চৌধুরী, মাস্টার আশরাফ আলী, ফরিদ উদ্দিন খান মিল্টন, জাহেদুল ইসলাম খান হেলাল, মােঃ ফিরােজ খান, মােঃ জাহাঙ্গীর আলম, মােঃ আবু সাদেক, মােঃ বদিউল আলম, লিয়াকত আলী, দিল মােহাম্মদ মঞ্জু, এম.মনসুর উদ্দিন, মােঃ আখতারুজ্জামান, আবদুল গফুর, নুরুল ইসলাম, ইসমাইল তালুকদার, নজরুল ইসলাম, মোঃ ইলিয়াছ করিম মিটু, এডভােকেট এম. লােকমান শাহ, জাহেদুল ইসলাম কনক, মামুন খান, কামাল হােসেন, এডভোকেট মােঃ লােকমান শাহ, মোঃ আবু সালেহ, এস.এম কামরুল ইসলাম, মােঃ ইদ্রিস,‌মােঃ জসিম উদ্দিন,‌মােহরম আলী,‌ মােঃ জসীম উদ্দিন ও মােহাম্মদ মঈন উদ্দিন।

এদিকে কমিটি গণমাধ্যমে প্রকাশ পাবার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা অসংগতি ও অনিয়মের অভিযোগ করে পোস্ট দিতে দেখা গেছে আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের। যুগ্ম আহবায়ক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণাও দিয়েছেন কেউ কেউ।

একাধিক চেক প্রতারণা মামলার আসামীকে সদস্য সচিব করা, বিএনপি নেতা জামাল উদ্দিন হত্যার সাথে জড়িত ব্যক্তিকে শীর্ষ পদে বসানো, সিনিয়র জুনিয়র প্রটোকল লঙ্ঘন, ত্যাগীদের অবমূল্যায়ন, আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এমন অভিযোগ দলের নেতাকর্মীদের।