মজু চৌধুরীর ঘাটকে নৌ-বন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে হবে

    মজু চৌধুরীর ঘাটকে নৌ-বন্দর হিসেবে গড়ে তুললেই ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌ-রুটের অধিকাংশ সমস্যার সমাধান হবে বলে মন্তব্য করেছেন লক্ষীপুরের জোলা প্রশাসক।

    ভোলা ডেভেলপমেন্ট ফোরাম এর ১০ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধি দলের সাথে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক অঞ্জন কুমার পাল এর এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় বুধবার। সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক উপরিউক্ত মন্তব্য করেন।

    অত্যন্ত চমৎকার ও আন্তরিকতা পূর্ন পরিবেশে দীর্ঘক্ষন ভোলা-লক্ষীপুর নৌ-পথ সমস্যা ও সমাধানকল্পে আলোচনা হয়৷ আলোচনায় ভোলা-লক্ষীপুর নৌ-পথের মূল সমস্যাবলী উপস্থাপন করেন বিডিএফ এর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী এম জহিরুল আলম।

    জনগুরুত্বপূর্ণ এ সমস্যা সমাধানে জেলাপ্রশাসক অত্যন্ত আন্তরিকতা প্রকাশ করেন। বিডিএফ এর পক্ষ হতেও লক্ষীপুর নৌবন্দর এর বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহায়তা করার আশ্বাস প্রদান করা হয়।

    বিডিএফ এর লিখিত সুপারিশের আলোকে জেলা প্রশাসক নৌ-সচিব বরাবরে প্রস্তাব প্রেরণ করবেন বলে জানান।

    মতবিনিময় সভা শুরুর পুর্বেই ভোলার কৃতি সন্তান পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আবুল কালম আজাদ জেলা প্রশাসককে ফোন করেন এবং সভা চলাকালীন ফোন করে তিনি সভার অগ্রগতি জানতে চেয়ে সভাকে কার্যকর করণের ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন বলে তাঁর প্রতি বিডিএফ কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করছে।

    মত বিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিডিএফ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন আবুল কাসেম এম.জে.এফ, চট্টগ্রাম কলেজ এর সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. একে ফজলুল হক, বিডিএফ চট্টগ্রাম সার্কেলের সেক্রেটারী জনাব শাহ আলম খান, আলহাজ্জ মো. নুরুন্নবী, জনাব মনিরুল ইসলাম ফারুক,জনাব ফজলুল হক, জনাব জসীমউদ্দিন, জনাব মাহবুবুর রহমান সেলিম, জনাব নাবির আহম্মদ লিটন প্রমুখ।(প্রেস বিজ্ঞপ্তি)