এর আগে সোমবার (১০ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসে রাশিয়া। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে গত কয়েকমাস ধরে প্রায় এক লাখ সেনা ও অস্ত্র মোতায়েন করেছে রাশিয়া। এই অবস্থায় দেশটি আবারও ইউক্রেনে ঢুকে হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো।২০১৪ সালে ইউক্রেনের ক্রাইমিয়া দখল করে রাশিয়া। তখনও ইউক্রেন সীমান্তে সেনা ও অস্ত্র মোতায়েন করেছিল দেশটি।
বুধবার আলোচনায় ন্যাটোর লক্ষ্য থাকবে ২০১৪ সালের পুনরাবৃত্তি ঠেকানো। বিনিময়ে ন্যাটো তার কার্যক্রম আরও পূর্বে সরাবে না, এই নিশ্চয়তা চাইতে পারে রাশিয়া। এছাড়াও ন্যাটো ইউরোপ থেকে তাদের সেনা ও অস্ত্রসংখ্যা কমাবে এবং ইউক্রেন কখনও ন্যাটোর সদস্য হবে না, এই নিশ্চয়তাও চাইবে দেশটি।
ইউক্রেন বর্তমানে ন্যাটোর সহযোগী দেশ হিসেবে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো ইতোমধ্যে দেশটির সদস্যপদের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের বিষয়টি কৌশলে প্রত্যাখ্যান করেছে।তবে ন্যাটোর সঙ্গে আলোচনার পর বৃহস্পতিবার অর্গানাইজেশন ফর সিকিউরিটি অ্যাণ্ড কো-অপারেশন ইন ইউরোপের সঙ্গে আলোচনা করবে রাশিয়া।